পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে ইসরাইলের চলমান হামলায় তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়তে পারে-এমন আশঙ্কায় তা মোকাবিলায় প্রস্তুতি নিচ্ছে ইরান। দেশটির উপস্বাস্থ্যমন্ত্রী আলি জাফারিয়ান জানিয়েছেন, এ ধরনের পরিস্থিতি সামাল দিতে ইতোমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু হয়েছে।
জাফারিয়ান আরও জানান, এখন পর্যন্ত তিনটি হাসপাতাল হামলার শিকার হয়েছে, যার মধ্যে কেরমানশাহ হাসপাতাল সম্পূর্ণভাবে খালি করে ফেলা হয়েছে।
তিনি বলেন, ‘ইসরাইলের এ সবকটি হামলার লক্ষ্য ছিল বেসামরিক স্থাপনা।আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো, বিশেষ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আন্তর্জাতিক রেড ক্রসকে আহ্বান জানাই—তারা যেন ইসরাইলকে বেসামরিক জনগণকে লক্ষ্যবস্তু বানানো থেকে বিরত রাখার জন্য চাপ প্রয়োগ করে। তবে গাজায় দেড় বছর ধরে তাদের নিষ্ক্রিয়তা দেখে তাদের কাছ থেকে আমাদের খুব বেশি প্রত্যাশাও নেই।’
উপস্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, ইসরাইলি আগ্রাসনের অষ্টম দিনে পর্যন্ত অন্তত ৪৩০ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন এবং ৩,৫০০ জনের বেশি আহত হয়েছেন।