সবশেষ ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে জায়গা না পাওয়া জিম্বাবুয়েকে খেলতে হচ্ছে বাছাইপর্ব। আগামী ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলতে বাছাইপর্ব পেরিয়ে মূল পর্বে আসতে হবে আইসিসির একমাত্র পূর্ণ সদস্য এই দলটিকে। খেলতেআগামী ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলতে বাছাইপর্ব পেরিয়ে মূল পর্বে আসতে হবে আইসিসির একমাত্র পূর্ণ সদস্য এই দলটিকে। খেলতে হচ্ছে আফ্রিকার উপ–আঞ্চলিক বাছাইপর্ব। সেখানে খেলতে নেমে নিজেদের প্রথম ম্যাচেই এক রেকর্ড গড়েছে জিম্বাবুয়ে।
সেশেলসের বিপক্ষে নাইরোবিতে হওয়া ম্যাচে নতুন এক রেকর্ড গড়েছে দলটি। টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে সেশেলসের বিপক্ষে জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ২৮৬ রান। যেখানে সেঞ্চুরির দেখা পায়নি দলটির কোনো ব্যাটার। দলীয় সর্বোচ্চ ৩৫ বলে ৯১ রান করেছেন ওপেনার ব্রায়ান বেনেট।
আরেক ওপেনার তাদিওয়ানাশি মারুমানি করেন ৩৭ বলে ৮৬ রান। অধিনায়ক সিকান্দার রাজা করেছেন ১৩ বলে ৩৬। অর্থাৎ সেঞ্চুরি পায়নি দলটির কোনা ব্যাটার। আর তাতেই হয়েছে রেকর্ড। কোনো সেঞ্চুরি ছাড়া টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এক ইনিংসে এটাই এখন সর্বোচ্চ সংগ্রহ। এমন ম্যাচে জিম্বাবুয়ে জয় পেয়েছে ৭৬ রানে।
আন্তর্জাতিক টি–টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি ছাড়া দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ শ্রীলঙ্কার। ২০০৭ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে ৬ উইকেটে ২৬০ রান করেছিল তারা। তবে স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে সেঞ্চুরি ছাড়া দলীয় সর্বোচ্চ স্কোর জিম্বাবুয়ের ১৮৬ রান। এই তালিকায় থাকা পরের দুটি ম্যাচ হয়েছে গত বছরের আইপিএলে। সেঞ্চুরি ছাড়াই সানরাইজার্স হায়দরাবাদ মুম্বাই ইন্ডিয়ানসের বিপক্ষে ৩ উইকেটে ২৭৭ রান তুলেছিল। কলকাতা নাইট রাইডার্স ৭ উইকেটে ২৭২ করেছিল দিল্লি ক্যাপিটালসের বিপক্ষে।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে জিম্বাবুয়ের এটি তৃতীয় সর্বোচ্চ স্কোর। সর্বোচ্চ স্কোর নেপালের, মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে ৩১৪ রান করেছিল তারা। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সংগ্রহ ভারতের। বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বশেষ সিরিজের তৃতীয় ম্যাচে ৬ উইকেটে ২৯৭ রান করে ভারত।