কুড়িগ্রামে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা কমে শীত জেঁকে বসায় ও ঘনকুয়াশার কারণে থমকে গেছে জেলার মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত কুয়াশায় ঢাকা থাকছে বিভিন্ন এলাকা।
এদিকে, শীত জেঁকে বসায় গরম কাপড়ের অভাবে কষ্টে পড়েছেন হতদরিদ্র, ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া মানুষরা। বেলা বাড়ার সঙ্গে সূর্যের দেখা মিললেও সন্ধ্যা নামার সঙ্গে সঙ্গে হিমেল বাতাসে দ্রুত কমতে থাকে তাপমাত্রা। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা তীব্র হতে থাকে।
সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের কৃষক তাজুল ইসলাম বলেন, আমি বোরো বীজতলা করেছি। যেভাবে কুয়াশা ও ঠান্ডা পড়ছে তাতে ক্ষতির আশঙ্কা করছি। বীজতলার মাথা কুঁকড়ে যাচ্ছে। ঠান্ডায় বীজতলা নিয়ে টেনশনে আছি।