সংযুক্ত আরব আমিরাতের ৫৩তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস আজ সোমবার। এ উপলক্ষ্যে আমিরাতের সাতটি শহরকে অপরূপ সাজে সাজানো হয়েছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাত মরুময় দেশ। স্বাধীনতা পরবর্তীতে মরহুম প্রেসিডেন্ট শেখ জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ানের নেতৃত্বে সড়ক যোগাযোগ অবকাঠামো ও মানব সম্পদ উন্নয়নে দেশটির অবস্থান অনেক উপরে চলে আসে।
আমিরাতে রয়েছে অসংখ্য দৃষ্টিনন্দন ও গগণচুম্বী ভবন। স্বাধীনতার পর খুব কম সময়ে আমিরাত বিশ্বের অন্যতম সুন্দর রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। মাত্র কয়েক দশকের মধ্যেই মরুভূমির বুকে বড় বড় দালান আর অট্টালিকায় স্বপ্নের রাজ্য হিসেবে গড়ে উঠে আমিরাত। বর্তমানে বিশ্বের প্রথম দশটি ধনী দেশের একটি সংযুক্ত আরব আমিরাত।
আবুধাবি, দুবাই, শারজাহ, আজমান, ফুজাইরাহ, রাস আল খাইমাহ, উম্ম আল কোয়াইন-সহ আমিরাতের প্রধান প্রধান সড়কসহ শহরের সড়কগুলো জাতীয় পতাকার পাশাপাশি আলোকিত ফিফটি-থ্রি লিখা শোভা বাড়াচ্ছে আজ।
মোটর র্যালি, বিমান মহড়া, ড্যান্সিং ঝরনা, আলোকসজ্জা, আতশবাজি, উঁচু ভবনে রং বেরঙের সাজ আর আলোর ঝলকানি। আমিরাত জুড়ে সাজানো হয়েছে নানা রঙের ব্যানার ফেস্টুন আর আলোর ঝলকানিতে দালানগুলি অপূর্ব লাগছে। স্কুল কলেজ, অফিস আদালত, সুপার ও হাইপার মার্কেট সেজেছে নানা সাজে।
এছাড়াও বড় বড় শপিং মলগুলোতে দিবসটি উপলক্ষ্যে উৎসবের আমেজ লক্ষণীয়।
এদিকে ৫৩তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে স্থানীয় ও আমিরাতে অবস্থানরত সকল অভিবাসীদের অভিনন্দন এ উষ্ণ শুভেচ্ছা জানিয়েছে।
এ বছর সরকারি ও বেসরকারি সেক্টরের জন্য চার দিন ও শারজায় পাঁচ দিন ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।