তিনি আরও বলেন, বুড়িচং-ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার ২০ হাজারের অধিক ছেলে-মেয়ে মাদকাসক্ত। এই মাদকাসক্তদের জন্য বর্ডার এলাকা রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে হবে এবং বর্ডার এলাকাকে সিল করতে হবে। মাদকাসক্তি থেকে বাঁচাতে হলে শিক্ষার্থীদেরকে শিক্ষানুরাগী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।
তিনি জানান, এ অঞ্চলের মানুষের দুঃখ লাঘবের জন্য একটি সাবরেজিস্ট্রার অফিস করা হয়েছে। অচিরেই একটি থানা গঠন করা হবে আইনি সেবা দ্রুত পাওয়ার জন্য। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সুন্দর ও স্বাভাবিক থাকার জন্য জরুরি ভিত্তিতে একটা থানার প্রয়োজন।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ভারেল্লা ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগকালে তিনি জনগণের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেন।
ব্যারিস্টার মামুন বলেন, আগামীতে জনগণ আমাকে নির্বাচিত করলে এখানকার মানুষের ভোগান্তি দূর করতে রাস্তা-ঘাট, অবকাঠামো নির্মাণ ও উন্নয়ন করা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন—ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির ভূইয়া, অ্যাডভোকেট মোর্শেদ আব্দুল্লাহ আল মামুন লিটন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এনায়েত করিম ভূইয়া, সাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজের সাবেক জিএস মাহবুবুর রহমান ভূইয়া দিদার, সাবেক যুবদল আহ্বায়ক আবু ইউসুফ বাবুল, ভারেল্লা উত্তর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. খোরশেদ আলম লাভলু, বুড়িচং প্রবাসী ফোরামের সহসভাপতি ও ওমান ভারকা বিএনপির সেক্রেটারি খন্দকার মহসিন কবির, বিএনপি নেতা মো. জাহাঙ্গীর আলম ভূইয়া, বাকশীমুল ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক ব্লেক, সাবেক স্বেচ্ছাসেবক দল আহ্বায়ক আকরাম হোসেন, মফিজুল ইসলাম, আবুল বাসার, বিএনপি নেতা এমরান হোসেন মাস্টার, নাসির উদ্দিন ভূইয়া, জয়নাল হোসেন হাজারী, খোরশেদ আলম লাভলু, মোস্তফা কামাল, ফারুক আহাম্মদ, জাহাঙ্গীর আলম, উপজেলা বিএনপির সাবেক ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হাসান ভূইয়া, নাজমুল হাসান, মো. আলী, এরশাদুল ইসলাম এরশাদ, গাজী মো. ইসরাফিল।
এতে দুই উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
