ট্রাম্পের সঙ্গে ফােনালাপ থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। এই ফোনালাপে উভয়েই একে অপরের প্রশাসনকে সমর্থন দেওয়ার অঙ্গীকার করেছেন।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) এই তথ্য নিশ্চিত করেছে থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র দপ্তর। খবর আলআরাবিয়া নিউজের।

ট্রাম্পের সঙ্গে ফোনালাপে থাইল্যান্ডের সবচেয়ে কম বয়সী প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতার জন্য প্রস্তুতির কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন।

একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ট্রাম্প তার কাজের প্রশংসা করে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র থাইল্যান্ডের পাশে আছে, থাকবে।

তিনি বলেন, থাইল্যান্ড একটি সুন্দর দেশ।

থাইল্যান্ড এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এশিয়াতে পুরনো মিত্ররাষ্ট্র এবং দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহত্তম কূটনৈতিক উপস্থিতির স্থান। উভয় দেশ প্রতিবছর যৌথ সামরিক মহড়া পরিচালনা করে এবং বিভিন্ন বিনিময়ে অংশগ্রহণ করে, যার মধ্যে আইন প্রয়োগ সম্পর্কিত কার্যক্রমও রয়েছে।

থাইল্যান্ড এবং অন্যান্য দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলো, যেমন ভিয়েতনাম, যাদের অটোমোবাইল এবং ইলেকট্রনিক পণ্য তৈরির কারখানা রয়েছে, ট্রাম্পের সম্ভাব্য নীতি অনুযায়ী চীনা আমদানির ওপর শুল্ক বাড়ানোর সুবিধা পেতে পারে।

এবিষয়ে থাইল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, থাইল্যান্ডকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আরও পণ্য রপ্তানির দিকে মনোযোগ দিতে হবে, যাতে চীনা পণ্যের পরিবর্তে তা স্থান পূর্ণ করতে পারে।

রপ্তানি থাইল্যান্ডের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ চালিকা শক্তি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থাইল্যান্ডের শীর্ষ রপ্তানির গন্তব্য, চীন তার পরেই রয়েছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *