আর্নোস ভ্যালের প্রশাসনিক ভবনের পাশের গ্যালারিতে বাংলাদেশের অনুশীলনের জার্সি গায়ে তিনটি টি ২০ ম্যাচই দেখেছেন ছয় বয়স্ক সমর্থক। ম্যাচ শেষে তাদের সঙ্গে আড্ডায় যোগ দেন বাংলাদেশ কোচ ফিল সিমন্স। তারা ত্রিনিদাদ থেকে বন্ধু সিমন্সের কোচিং দেখতে সেন্ট ভিনসেন্টে আসেন। বাংলাদেশকে সমর্থন করেছেন। বন্ধুর সাফল্যে তারা খুশি।
সিমন্সের সঙ্গে ক্রিকেট খেলতেন তাদের কেউ কেউ। তারা আমাকে প্রশ্ন করলেন, সিমন্সকে নিয়ে বাংলাদেশে ধারণা কী। তাদের একজন বললেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজে ভালো ফল করল বাংলাদেশ। বললাম, বাংলাদেশের মানুষ চায় শুধু সাফল্য। এরপর দুটি সিরিজ খারাপ করলে এই সাফল্য ভুলে যাবে।
বন্ধুদের মধ্যে দুজন কোচিং করান। তারাও খেলোয়াড় ছিলেন। বন্ধু অ্যাশলে বলেন, ‘এখানে আমরা নিজেদের দল বাদ দিয়ে বাংলাদেশকে সমর্থন করলাম। সিমন্সের দল মানে আমাদেরও দল।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন তরুণদের দল। আপনারা সিমন্সকে একটু সময় দেন। সে ভালো করবে।’ বাংলাদেশ দলের সঙ্গে সিমন্স সেন্ট ভিনসেন্ট ছাড়ার আগে বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিয়েছেন।
প্রধান কোচ বড়দিনের ছুটিতে যাচ্ছেন। তার সঙ্গে অন্য কোচিং স্টাফরাও ছুটিতে যাবেন। চার ভাগে ভাগ হয়ে লন্ডন হয়ে দেশে ফিরবেন বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। প্রথম ভাগে রোববার সকাল ১০টায় পাঁচজন এবং বিকাল ৫টায় দেশে ফিরবেন সাতজন। দ্বিতীয় ভাগে সোমবার সকাল ৮টা ৩৫ মিনিটে দুজন এবং ১০টা ৪৫ মিনিটে চারজন ফিরবেন ঢাকায়।