নোয়াখালী জেলা কোম্পানিগন্জ উপজেলার চরকাকরা গ্রামের বার্জানোরার পুত্র দুবাই প্রবাসী মো: মিহির(৪০) এর সাথে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের কেরানীগঞ্জ সাবান ফ্যাক্টরি মক্কা টাওয়ারের সামনে বন্ধন টাওয়ার এলাকার মিন্টু হোসেনের কন্যা মিম আক্তার(২৮) এর মোবাইলের মাধ্যমে ৩ বছর আগে প্রেম সম্পর্ক গড়ে উঠে, মিহির ও মিম আক্তারের এই প্রেম সম্পর্ক এক পর্যায়ে বিয়ে অবদী গড়িয়েছে।
মোবাইলে বিয়ে হবার সুবাদে প্রবাসী মিহির তার মোবাইলে বিবাহিত মিম আক্তারকে আপন ভেবে দুবাইতে আয়ের সকল অর্থ মিম আক্তার ও তার পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করে।
বিয়ের প্রথম ১ বছর মিম আক্তার এবং তার পরিবার প্রবাসী মিহির এর সাথে যোগাযোগ রাখলেও প্রবাসী মিহিরের ১ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার পরে এখন আর কোন প্রকার সম্পর্ক রাখতে চাইছেনা মিম আক্তার এবং তার পরিবার।
প্রবাসী মিহির এর সাথে ১ বছর ৬ মাস আগে মোবাইলে বিয়ের নাটক সাজিয়ে এই দের বছরে মিম আক্তার এবং তার পরিবার মিলে হাতিয়ে নিয়েছেন প্রবাসী মিহিরের প্রায় ১ কোটি টাকা।
মো: মিহির দুবাই থাকার কারনে কেরানীগঞ্জ এলাকার মিম আক্তার এবং তার পরিবারের সদস্যরা প্রবাসী মিহির এর নামে ঢাকা শহরের জমি ক্রয়ের কথা বলে বিভিন্ন তালবাহানা করে কয়েকটি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রায় ১ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এবং প্রবাসী মিহির বন্ধন টাওয়ারে বউ মিম আক্তারের জন্য ২ লাখ টাকা এডভান্স করে একটি পার্লার দিয়ে দেন এবং আরো ৫ লাখ টাকা দিয়ে ডেকোরেশন করে তার আয়ের একটা ব্যবস্থা করে দেন, কয় একমাস পরে দেখে যায় পার্লারে কিছু ছেলেদের আনাগোনা, এবং এলাকার লোক বিষয়টা খেয়াল করে এবং মিম আক্তার কে বলে, কিন্তু মিম বিষয়টা এরিয়ে যান, তখন নাম গোপন রেখে এলাকার একজন মিহির সাহেবকে অবগত করেন, মিহির মিমের কাছে বারবার জানতে চাইলে ও কোন উওর পান নি, জানা গেছে মিম আক্তার পার্লারের আড়ালে অবৈধ ব্যবসা করান।
কেরানীগন্জ এলাকার মিম আক্তার এবং তার পরিবারের সকল সদস্যর প্রতারনা প্রবাসী মিহির আচ করার পর থেকেই মিম আক্তার এবং তার পরিবারের সদস্যরা প্রবাসী মিহির এর সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়, এবং কেরানীগঞ্জ এলাকার মিন্টু হোসেনের কন্যা মিম আক্তার ২৫-৫-২৫ তারিখে প্রবাসী মিহির কে ফোন করে বলেন আমার সাথে আপনার আজ থেকে আর কোন সম্পর্ক নেই, আমি কয়েকদিনের ভিতরে বিদেশে চলে যাচ্ছি। এই কথাগুলো বলার এক পর্যায়ে মিহির বলে আমার কাছ থেকে জমি ক্রয় করার কথা বলে কয়েকটি ব্যাংকের মাধ্যমে আমার কাছ থেকে প্রায় ১ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছো, তুমি আমার সাথে সম্পর্ক রাখবেনা ঠিক আছে এতোদিন আমার কাছ থেকে যে টাকা গুলো নিয়েছো সে গুলো ফেরৎ দেওয়ার ব্যবস্থা করো।
তখন মিম আক্তার প্রবাসী মিহির কে বলে তোর যদি কিছু করার থাকে করে নিস আমি কয়েকদিনের ভিতরে বিদেশে চলে যাচ্ছি, তখন তুই আমার কিছু করতে পারবিনা,ভুক্তভোগী মিহির দৈনিক সবুজ বাংলাদেশ পএিকার প্রতিনিধির সাথে যোগাযোগ করলে, প্রতিনিধি মিম আক্তারকে বারবার ফোন দেওয়া শর্তে ও ফোন তুলে নি

প্রবাসীর কাছ থেকে কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া কেরানীগঞ্জ এলাকার মিম আক্তারের পূর্ববর্তী পাসপোর্ট নাম্বার BY0379622 এবং বর্তমান পাসপোর্ট নাম্বার A12534457
এ বিষয়ে প্রবাসী মিহির এর পরিবারের পক্ষ থেকে মিম আক্তার এবং তার পরিবারের সদস্যরা যাতে বিদেশে না যেতে পারে সে জন্য প্রশাসনের নিকট অনুরোধ করেছেন