দুর্গাপুরের দরিদ্র রিকশাচালকের মেয়ে সুমাইয়া আক্তার এখন নতুন জীবনের স্বপ্ন দেখছে। ‘অরবিটাল সেলুলাইটিস’ নামের জটিল চক্ষুরোগে আক্রান্ত এই দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রীর চোখে ফিরছে আলো।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) প্রখ্যাত চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. রফিকুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চরপাড়া শাখায় সফলভাবে তার চোখের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়।
সুমাইয়া দুর্গাপুর উপজেলার চক লেঙ্গুরা মধ্য বাগান গ্রামের রিকশাচালক সুলতান মিয়ার কন্যা। কয়েকদিন আগে তার ডান চোখ ফুলে গিয়ে দ্রুত দৃষ্টিশক্তি হারানোর ঝুঁকি দেখা দেয়। পরে গত ১৪ অক্টোবর রাতে তাকে চরপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই কঠিন সময়ে পাশে দাঁড়ান বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তার সহযোগিতায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও অস্ত্রোপচারের ব্যবস্থা করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) প্রখ্যাত চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. রফিকুল ইসলামের তত্ত্বাবধানে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চরপাড়া শাখায় সফলভাবে তার চোখের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়।
সুমাইয়া দুর্গাপুর উপজেলার চক লেঙ্গুরা মধ্য বাগান গ্রামের রিকশাচালক সুলতান মিয়ার কন্যা। কয়েকদিন আগে তার ডান চোখ ফুলে গিয়ে দ্রুত দৃষ্টিশক্তি হারানোর ঝুঁকি দেখা দেয়। পরে গত ১৪ অক্টোবর রাতে তাকে চরপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এই কঠিন সময়ে পাশে দাঁড়ান বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। তার সহযোগিতায় প্রয়োজনীয় চিকিৎসা ও অস্ত্রোপচারের ব্যবস্থা করা হয়।
সুমাইয়ার বাবা সুলতান মিয়া কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, আমি গরিব মানুষ। ব্যারিস্টার কায়সার কামাল স্যারের সাহায্য না পেলে মেয়ের চিকিৎসা করাতে পারতাম না। আল্লাহ যেন তাকে উত্তম প্রতিদান দেন।
এলাকাবাসী ও চিকিৎসক দলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে কায়সার কামাল বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছি। আমাদের এই মানবিক কার্যক্রম ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ। সুমাইয়ার অপারেশনটি সফলভাবে শেষ হয়েছে। এখন সুমাইয়াকে নিবিড় পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। ইনশাআল্লাহ সে সম্পূর্ণ দৃষ্টি ফিরে পাবে। সুমাইয়ার দ্রুত সুস্থতার জন্য দোয়া করবেন সবাই।